1. info@www.parbotto.com : পার্বত্য : পার্বত্য পার্বত্য
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ১০:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
বুদ্ধ পূর্ণিমা অহিংসা,সত্য, মৈত্রীর ও সম্প্রীতি বার্তা বহন করে পাজেপ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। ঢাকা ছেড়েছেন ১১ হাজার ৬০ জন হজ যাত্রী। সাইবার বুলিং: নারীর রাজনৈতিক অগ্রযাত্রায় অন্তরায়। ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বৈসু উৎসবের সূচনায় মাতাই পুখিরীতে লক্ষাধিক মানুষের ঢল। খাগড়াছড়িতে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদের উদ্যোগে বৈসু উৎসব শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈসু,সাংগ্রাই,বিঝু( বৈসাবি) পাহাড়ের প্রাণের উৎসব জিরুনা ত্রিপুরা (চেয়ারম্যান) খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ।  পত্রিব ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বেলছড়ি ইউনিয়ন বিএনপির (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক) মো. মিজানুর রহমান।  পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ (চেয়ারম্যান), জনাব, জিরুনা এিপুরা পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ এর সদস্য জনাব,  মনজিলা সুলতানা ঝুমা। পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ (সদস্য) জনাব, প্রশান্ত কুমার এিপুরা।
শিরোনাম:
বুদ্ধ পূর্ণিমা অহিংসা,সত্য, মৈত্রীর ও সম্প্রীতি বার্তা বহন করে পাজেপ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। ভারত গুজরাট থেকে মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষ নিধনের পরিকল্পনা মতে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের মরধরসহ দেশত্যাগে করা হচ্ছে ঢাকা ছেড়েছেন ১১ হাজার ৬০ জন হজ যাত্রী। তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় খাগড়াছড়িতে নমুনা শস্য কর্তন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত। সাইবার বুলিং: নারীর রাজনৈতিক অগ্রযাত্রায় অন্তরায়। খাগড়াছড়ির আলুটিলা পূর্নবাসনে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন জিরুনা ত্রিপুরা। আলুটিলায় কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে খাগড়াছড়ি রিজিয়নের টিন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান। ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বৈসু উৎসবের সূচনায় মাতাই পুখিরীতে লক্ষাধিক মানুষের ঢল। খাগড়াছড়িতে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদের উদ্যোগে বৈসু উৎসব শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৩৬ টাকায় ধান ৪৯ টাকায় সেদ্ধ চাল ও ৩৬ টাকায় গম কিনবে সরকার।

মনোমুগ্ধকর পর্যটন স্পট বড় কুম্ব

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৫৬ বার পড়া হয়েছে

নিজেস্ব প্রতিবেদক : প্রাকৃতির রানী খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলায় যেখানে রয়েছে অসংখ্য ঝরনা, ছড়া, দর্শনীয় স্থান। যেখানে লোকে লোকারণ্য তারপরেও এমন অনেক স্থানই রয়ে গেছে যেখানে খুব বেশি মানুষের পা পড়েনি। খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার বড় কুম্ব তেমনই একটি প্রাকৃতিক মনোমুগ্ধকর স্থান। তার এক পাশে কালো পাথরের দেওয়াল,অন্য পাশে ঘন ঝোপ। পাথরের ফাঁকে ফাঁকে নেমে আসা স্বচ্ছ পানির স্রোত। রুপ নিয়েছে ঝর্ণা ধারায়। দেখে কিছুটা অনুমান করা যায় বর্ষার খরস্রোতা পাহাড়ি ঝরনার পানির আঘাতে  তৈরি হয়েছে গভীর গর্ত। সেই স্থানে পানি জমে তৈরি হয়েছে স্বচ্ছ জলাধারা। স্থানীয় বাসিন্দারা সে স্থানের নাম করণ করেছেন বড় কুম্ব। দর্শনীয় এই স্থানে যেতে হইলে আপনাকে খাগড়াছড়ি মাটিরাঙ্গা উপজেলার তবলছড়ি ইউনিয়নের ডাক বাংলা বাজারে আসতে হবে। সেখান থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার পূর্ব দিকে তার মধ্যে ২ কিলোমিটার পাযে হাটা সরু আকা- বাকা রাস্তা পাড়ি দিলেই দেখা মিলবে বড় কুম্ভ দর্শনী কাঙ্ক্ষিত স্থানটি। কথিত আছে বড় কুম্বের পানি কখনো শুকায় না। আর এর গভীরতাও কেউ কখনো জানতে চেষ্টা করেনি। এলাকাবাসীর দাবি সবাই মিলে একবার ১০টি সেলো মেশিনের মাধ্যমে পানি সেচ দেওয়ার পরও এই বড় কুম্বের পানি শেষ করতে পারেননি। এই দর্শনীয় স্থানে গেলে দেখা মিলবে প্রাচীন একটি শিবমন্দির। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দাবী এলাকার জুম চাষিরা এখানে পূজা দিয়ে জুম চাষ শুরু করেন। আবার অনেকে জুমের ফসল ঘরে তোলার পর পূজা দিতে আসেন। তাদের বিশ্বাস, এতে মঙ্গল হয়। তাছাড়া বৈসবী উপলক্ষ্যে এখানে পূজা হয়। তখন অনেক লোকের সমাগম হয়। তবে পায়ে হেটে বড় কুম্ভ যাওয়ার পথটা দারুণ পাহাড়ি  গ্রাম, ছোট ছোট ঝরনা, ঝরর্ণার পাশে ফুটে থাকা নাম না জানা বুনোফুল আপনাকে স্বাগতম জানাবে।

এলাকাবাসীর দাবী এরুপ দর্শনীয় স্থান গুলেতে সরকারি অর্থায়নে উন্নয়ন করে পর্যটন স্পট গড়ে তুলে  দেশী ও বিদেশী পর্যটকদের ভ্রমনের উপযোগী করলে সরকার লাভবান হবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

সর্বশেষ খবর

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক পার্বত্য /// এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট