1. info@www.parbotto.com : পার্বত্য : পার্বত্য পার্বত্য
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৪:০০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
বুদ্ধ পূর্ণিমা অহিংসা,সত্য, মৈত্রীর ও সম্প্রীতি বার্তা বহন করে পাজেপ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। ঢাকা ছেড়েছেন ১১ হাজার ৬০ জন হজ যাত্রী। সাইবার বুলিং: নারীর রাজনৈতিক অগ্রযাত্রায় অন্তরায়। ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বৈসু উৎসবের সূচনায় মাতাই পুখিরীতে লক্ষাধিক মানুষের ঢল। খাগড়াছড়িতে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদের উদ্যোগে বৈসু উৎসব শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈসু,সাংগ্রাই,বিঝু( বৈসাবি) পাহাড়ের প্রাণের উৎসব জিরুনা ত্রিপুরা (চেয়ারম্যান) খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ।  পত্রিব ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বেলছড়ি ইউনিয়ন বিএনপির (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক) মো. মিজানুর রহমান।  পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ (চেয়ারম্যান), জনাব, জিরুনা এিপুরা পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ এর সদস্য জনাব,  মনজিলা সুলতানা ঝুমা। পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ (সদস্য) জনাব, প্রশান্ত কুমার এিপুরা।
শিরোনাম:
বুদ্ধ পূর্ণিমা অহিংসা,সত্য, মৈত্রীর ও সম্প্রীতি বার্তা বহন করে পাজেপ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। ভারত গুজরাট থেকে মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষ নিধনের পরিকল্পনা মতে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের মরধরসহ দেশত্যাগে করা হচ্ছে ঢাকা ছেড়েছেন ১১ হাজার ৬০ জন হজ যাত্রী। তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় খাগড়াছড়িতে নমুনা শস্য কর্তন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত। সাইবার বুলিং: নারীর রাজনৈতিক অগ্রযাত্রায় অন্তরায়। খাগড়াছড়ির আলুটিলা পূর্নবাসনে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন জিরুনা ত্রিপুরা। আলুটিলায় কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে খাগড়াছড়ি রিজিয়নের টিন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান। ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বৈসু উৎসবের সূচনায় মাতাই পুখিরীতে লক্ষাধিক মানুষের ঢল। খাগড়াছড়িতে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদের উদ্যোগে বৈসু উৎসব শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৩৬ টাকায় ধান ৪৯ টাকায় সেদ্ধ চাল ও ৩৬ টাকায় গম কিনবে সরকার।

দোহারে স্বাস্থ্যসেবার নামে রেজিস্ট্রেশনবিহীন বেসরকারি ক্লিনিকের হিড়িক

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২০
  • ৫০৫ বার পড়া হয়েছে

মাহবুবুর রহমান টিপু : দোহার উপজেলায় স্বাস্থ্যসেবার নামে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে রেজিস্ট্রেশনবিহীন বেসরকারি ক্লিনিক। অনুসন্ধানীতে জানা যায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মাত্র দু’শ গজের মধ্যে গড়ে উঠেছে ৬টি বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এসব প্রতিষ্ঠান মানছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কোনো নিয়মনীতি। দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. জসিম উদ্দিন বলেন, প্রকৃতির নিয়মের মধ্যে দিয়েই মায়ের গর্ভে সন্তানের জন্ম হয়ে আসছে পৃথিবীর শুরু থেকেই। কিন্তু বর্তমানে আধুনিকতার দোহাই দিয়ে বেসরকারি ক্লিনিকগুলোতে সিজারের নামে গর্ভবতী মায়েদের অপারেশন করে তাদের করা হচ্ছে প্রতিবন্ধী। এসকল অপারেশনের ফলে মায়েরা জীবনের বাকি সময়টুকু নিজের সংসারের ভারী কাজ করতে পারে না। এ ছাড়াও গর্ভবতী মা’কে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাওয়ার আগে অচেতন করার জন্য যে ইনজেকশন প্রয়োগ করা হয় তার পাশর্^প্রতিক্রিয়া পোহাতে হয় সারাজীবন। সারাদেশের বেসরকারি ক্লিনিকের উপর এক জরিপে দেখা যায় যে, নীরব মৃত্যুর শিকার হচ্ছে শত শত মা। সেই সাথে এসকল বেসরকারি ক্লিনিকগুলোতে চিকিৎসকরা রোগীদের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য যেমন- রক্তের পরীক্ষা ২/৩ টি, মূত্র পরীক্ষা, আল্ট্রাসনোগ্রাফি ও ই.সি.জি-সহ অন্যান্য পরীক্ষাগুলো করার জন্য পাঠায় বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। সেখানে রোগীর প্রায় পরীক্ষাগুলো করতে কমপক্ষে ১৫’শ থেকে ২ হাজার টাকা গুনতে হয়।
সারাদেশের ন্যায় দোহারেও চিকিৎসাসেবার নামে রমরমা ব্যবসা কেন্দ্র গড়ে উঠছে। এর সিংহভাগই অবৈধ। আবাসিক বাড়িঘর, হাটবাজার, অলিগলিতে রয়েছে কথিত হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ছড়াছড়ি। এসব প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের মেয়াদ বছর খানেক আগেই শেষ হয়েছে। অনেকে নবায়ন করেছে, কেউ আবার নবায়ন করেনি। এরপরেও এসব ক্লিনিক চলছে প্রকাশ্যে, সবার চোখের সামনে। তাদের চিকিৎসা বাণিজ্যও চলছে পাল্লা দিয়েই। স্বাস্থ্য অধিদফতরের কোনো নিবন্ধন না নিয়ে কোথাও কোথাও শুধু ট্রেড লাইসেন্স দিয়েও অসাধু ব্যবসায়ীরা চিকিৎসা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। কেউ কেউ লাইসেন্সের জন্য স্বাস্থ্য অধিদফতরে আবেদন পাঠিয়েই যত্রতত্র ব্যাঙের ছাতার মতো হাসপাতাল, ক্লিনিক, নার্সিং হোম খুলে বসেছেন। কেউ বা পরিচালনা করছেন রোগ নির্ণয়কারী ডায়াগনস্টিক সেন্টার। অবৈধ ভুঁইফোড় প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হাসপাতাল শাখা বরাবরই উদাসীন। ফলে সরকারকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়েই বছরের পর বছর চলতে থাকে, জড়িত হয় নানা অপকর্মে। সাইনবোর্ড-সর্বস্ব এসব প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসাসেবার নামে হরদম চলে গলা কাটা বাণিজ্য।
সরকারি হাসপাতালের কাছাকাছি গড়ে ওঠা দালাল নির্ভর এসব ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গিয়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছে নিরীহ মানুষ। অনুসন্ধানে জানা যায়, একশ্রেণির দালাল ও সরকারি হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারী মিলে সিন্ডিকেট করেই এসব প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন।
এভাবে দিনের পর দিন স্বাস্থ্যসেবার সাথে মিশে থাকা ডাক্তার, কর্মকর্তা, কর্মচারী, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের চাপা কলে পিষে মরছে দোহারের সাধারণ জনগণ। বিষয়টি দেখার কেউ নেই।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

সর্বশেষ খবর

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক পার্বত্য /// এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট