1. info@www.parbotto.com : পার্বত্য : পার্বত্য পার্বত্য
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ১১:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
বুদ্ধ পূর্ণিমা অহিংসা,সত্য, মৈত্রীর ও সম্প্রীতি বার্তা বহন করে পাজেপ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। ঢাকা ছেড়েছেন ১১ হাজার ৬০ জন হজ যাত্রী। সাইবার বুলিং: নারীর রাজনৈতিক অগ্রযাত্রায় অন্তরায়। ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বৈসু উৎসবের সূচনায় মাতাই পুখিরীতে লক্ষাধিক মানুষের ঢল। খাগড়াছড়িতে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদের উদ্যোগে বৈসু উৎসব শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈসু,সাংগ্রাই,বিঝু( বৈসাবি) পাহাড়ের প্রাণের উৎসব জিরুনা ত্রিপুরা (চেয়ারম্যান) খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ।  পত্রিব ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বেলছড়ি ইউনিয়ন বিএনপির (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক) মো. মিজানুর রহমান।  পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ (চেয়ারম্যান), জনাব, জিরুনা এিপুরা পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ এর সদস্য জনাব,  মনজিলা সুলতানা ঝুমা। পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ (সদস্য) জনাব, প্রশান্ত কুমার এিপুরা।
শিরোনাম:
বুদ্ধ পূর্ণিমা অহিংসা,সত্য, মৈত্রীর ও সম্প্রীতি বার্তা বহন করে পাজেপ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা। ভারত গুজরাট থেকে মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষ নিধনের পরিকল্পনা মতে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের মরধরসহ দেশত্যাগে করা হচ্ছে ঢাকা ছেড়েছেন ১১ হাজার ৬০ জন হজ যাত্রী। তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় খাগড়াছড়িতে নমুনা শস্য কর্তন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত। সাইবার বুলিং: নারীর রাজনৈতিক অগ্রযাত্রায় অন্তরায়। খাগড়াছড়ির আলুটিলা পূর্নবাসনে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন জিরুনা ত্রিপুরা। আলুটিলায় কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে খাগড়াছড়ি রিজিয়নের টিন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান। ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বৈসু উৎসবের সূচনায় মাতাই পুখিরীতে লক্ষাধিক মানুষের ঢল। খাগড়াছড়িতে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদের উদ্যোগে বৈসু উৎসব শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৩৬ টাকায় ধান ৪৯ টাকায় সেদ্ধ চাল ও ৩৬ টাকায় গম কিনবে সরকার।

শহরের থেকে গ্রামে জুয়াও পর্নোগ্রাফি দেখার প্রবণতা বাড়ছে

  • প্রকাশিত: শনিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৪
  • ১৫২ বার পড়া হয়েছে

নিজেস্ব প্রতিবেদক:
গ্রামে অনলাইন জুয়ার সাথে পর্নোগ্রাফি দেখার প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশে মোবাইল ফোন ব্যবহারের দিক থেকে গ্রাম ও শহরের মধ্যে ছিল বিস্তর ফারাক। তবে দিন দিন সেই ফারাক দূর হচ্ছে। বর্তমানে শহরের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গ্রামেও বাড়ছে মোবাইল-ইন্টারনেটের ব্যবহার। বর্তমান এক মসিক্ষাতে দেখা যায়, শহরের তুলনায় এখন গ্রামে অনেক বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার হয়। শুধু তাই নয়, বর্তমানে শহরে কমছে মোবাইল ফোন ব্যবহারের হার। তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহারে শহর থেকে গ্রামে বাড়ার সঙ্গ সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে, দুসংবাদ এর হারও। গ্রামে অনলাইন জুয়া এবং পর্নোগ্রাফিতে বেশির ভাগ স্কুল/কলেজে পড়ুয়া ছেলেমেযেরা আসক্ত হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অতিসম্প্রতি গ্রামে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়ার পেছনে রয়েছে অনলাইন জুয়া ও পর্নোগ্রাফি। অনলাইনে জুয়া খেলার হার সবচেয়ে বেশি।

সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বর্তমানে দেশে ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে মোবাইল ব্যবহারকারীর হার মোট জনসংখ্যার ৭৪ দশমিক ২ শতাংশ। ২০২২ সালে এই হার ছিল ৭৩ দশমিক ৮ শতাংশ। এই হার শহরে ৮২ দশমিক ৭ শতাংশ এবং গ্রামে ৭১ দশমিক ৬ শতাংশ। এই হিসাবে এখনো শহরে মোবাইলের ব্যবহার বেশি। তবে বৃদ্ধির হার শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি।

২০২০ সালে গ্রামে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর হার ছিল ৬৯ দশমিক ৭ শতাংশ। ২০২৩ সালে সেটা বেড়ে হয়েছে ৭১ দশমিক ৬ শতাংশ। অর্থাৎ তিন বছরের ব্যবধানে প্রায় দুই শতাংশ বেড়েছে ব্যবহারকারী। আর ২০২২ সালে ছিল ৭১ শতাংশ। বছরের ব্যবধানে বেড়েছে শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ।

অন্যদিকে, ২০২২ সালে শহরে মোবাইল ব্যবহারকারীর হার ছিল ৮৩ দশমিক ১ শতাংশ। ২০২৩ সালে কমে হয়েছে ৮২ দশমিক ৭ শতাংশ। বছরের ব্যবধানে কমেছে শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ। আর ২০২০ সালে শহরে ৮২ দশমিক ৫ শতাংশ মোবাইল ব্যবহারকারী ছিল। চার বছরে বেড়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ২ শতাংশ। অর্থাৎ চার বছরের ব্যবধানে শহরের চেয়ে গ্রামে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী বেড়েছে ১ দশমিক ৭ শতাংশ।

শহরের সঙ্গে গ্রামেও বাড়ছে ইন্টারনেটের ব্যবহার। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালে গ্রামে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর হার ছিল ৪১ দশমিক ২ শতাংশ, যা ২০২৩ সালে বেড়ে হয়েছে ৪৬ দশমিক ১ শতাংশ। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে গ্রামে ৫ শতাংশ হারে বেড়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী। শহরে এই সময়ে ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়েছে ৩ দশমিক ৫ শতাংশ। অর্থাৎ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর দিক থেকেও বৃদ্ধির হার শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি।

বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ এক সাক্ষাৎকার প্রদানকালে বলেন, গ্রামের অনেকে প্রবাসে থাকে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য মোবাইলের ব্যবহার বাড়ছে। একই সঙ্গে মানুষের সক্ষমতাও আগের থেকে বেড়েছে। তবে গ্রামে মোবাইল ব্যবহারকারী বাড়ার পেছনে বর্তমানে অন্যতম কারণ অনলাইন জুয়া ও পর্নোগ্রাফি। এ কারণে ইন্টারনেটের ব্যবহারও বেড়েছে।

তিনি বলেন, গ্রামের কিশোর-তরুণরা অনলাইনে জুয়ায় আসক্ত হচ্ছে। এ ছাড়া পর্নোগ্রাফি দেখার প্রবণতাও রয়েছে। পাশাপাশি অনেকে মোবাইলে গেম খেলে। এসব কারণে মোবাইল ও ইন্টারনেট ব্যবহার বাড়ছে।

শহরে কমার বিষয়ে তিনি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের বিভিন্ন ডিভাইসের সহজলভ্যতা এবং বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকার কারণে শহরে মোবাইলের ব্যবহার কম।

তিনি আরো বলেন, শহরের সঙ্গে গ্রামেও ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বাড়াটা ভালো খবর। তবে গ্রাম পর্যায়ে এটার নেতিবাচক প্রভাব বেশি পড়ছে। এখান থেকে উত্তরণে বিটিআরসিকে আমরা বারবার অনুরোধ জানিয়েছিলাম, কিন্তু তেমন কোনো উদ্যোগ দেখা যায় না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

সর্বশেষ খবর

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দৈনিক পার্বত্য /// এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট